
ডেস্ক রিপোর্ট ঃ
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সরকার ব্যাপক জাতীয় কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। ১৬ ডিসেম্বর ভোরে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিনের সূচনা হবে। রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন। এরপর মুক্তিযোদ্ধা, বীরশ্রেষ্ঠ পরিবারের সদস্য, কূটনীতিক এবং সাধারণ মানুষ শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন।
সব সরকারি-বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও আলোকসজ্জা করা হবে। স্বাধীনতার ৫৪ বছর উপলক্ষে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর ৫৪ জন প্যারাট্রুপার পতাকা হাতে প্যারাস্যুটিং করে বিশ্বরেকর্ড গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে।
ঢাকার পুরাতন বিমানবন্দরে তিন বাহিনীর ফ্লাই পাস্ট ও ব্যান্ড-শো অনুষ্ঠিত হবে। জেলা-উপজেলায় তিন দিনের বিজয়মেলা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সমাবেশ, কুচকাওয়াজ, ডিসপ্লে ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অ্যাক্রোবেটিক শো, যাত্রাপালা এবং বিজয় দিবসের গান পরিবেশন করা হবে; ৬৪ জেলায় একযোগে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের গানও পরিবেশিত হবে।
সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো আলোচনা, প্রতিযোগিতা, প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনসহ নানা আয়োজন করবে। বীরশ্রেষ্ঠ পরিবার ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা, ডাক বিভাগের স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে প্রীতিভোজ এবং জাহাজ উন্মুক্ত প্রদর্শনের ব্যবস্থাও থাকবে।
দেশব্যাপী মসজিদসহ সব উপাসনালয়ে দেশের শান্তি ও অগ্রগতি কামনায় বিশেষ প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হবে। টিভি ও বেতারে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক অনুষ্ঠানমালা প্রচার এবং পার্ক, জাদুঘর ও সিনেমা হলে বিনামূল্যে প্রবেশের সুযোগ দেওয়া হবে। বাসস